বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৬
Sandip Kumar Roy: চাহিদার কাছে পরাজিত
Sandip Kumar Roy: চাহিদার কাছে পরাজিত: সেই ছোট থেকেই চাহিদার কাছে হার মানতে হয়েছে আমায়। ছোটবেলায় সেই ছোট ছোট চাওয়া গুলো অপূর্নই ছিল। সময় গড়াতে গড়াতেই আজ আমি অনেক বড় হয়ে গেছি, ছ...
চাহিদার কাছে পরাজিত
সেই ছোট থেকেই চাহিদার কাছে হার মানতে হয়েছে আমায়। ছোটবেলায় সেই ছোট ছোট চাওয়া গুলো অপূর্নই ছিল। সময় গড়াতে গড়াতেই আজ আমি অনেক বড় হয়ে গেছি, ছোট বেলার সেই হাজারটা চাহিদা পূরন করার সামর্থ্য অর্জন করেছি মহান ঈশ্বরের কৃপায়। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে সেই চাহিদাগুলো আজ বড়ই বেমান হয়ে গেছে। ছোট্টবেলার একটি কথা আজও মনে পরে, আইসক্রিম খাওয়াটা আমার বড়ই ভালো লাগতো তখন মাত্র পঞ্চাশ পয়সা হলেই অনেক ভালো মানের আইসক্রিম পাওয়া যেত কিন্তু সেই পঞ্চাশ পয়সাই ছিল না আমার কাছে বা আমার প্রিয় মায়ের কাছে; অনেক সময় ঠাকুরদার কাছেই পয়সা নিয়ে খেতাম।
কষ্টের হলেও সত্য যে, কোন একদিন ঠাকুরদা আমার পয়সা দিল না বরং অনেক বকাঝকা করলো। সেদিন আরও আইসক্রিম খাওয়া হলো না আমার,সারাদিন চোঁখের জলে একাকার হয়ে ছিলাম।
সেই দিনগুলোর কথা মনে হলে আজ বড় হাঁসি পায় আমার, মাত্র পঞ্চাশ পয়সার জন্য আইসক্রিম খাওয়া হয়নি এখন পঞ্চাশ টাকা মূল্যের শতাধিক আইসক্রিম খাওয়া সামর্থ্য থাকলেও আইসক্রিম খাওয়ার কোন ইচ্ছেই নেই আর আমার।
সত্যিই সবি আজিব, সময়ের পরির্বতনের সাথে সাথে চাহিদাগুলোরও কি বিচিত্র পরির্বতন ঘটলো। হয়ত এখনকার চাহিদাগুলো পূরন করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এই অসম্ভব চাহিদাগুলোই পূরন করাই আমার একমাত্র লক্ষ। সেই লক্ষে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েই চলছি।
হয়ত ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় কোন একসময় আমার সকল চাহিদা পূরন হবেই হবে।
কষ্টের হলেও সত্য যে, কোন একদিন ঠাকুরদা আমার পয়সা দিল না বরং অনেক বকাঝকা করলো। সেদিন আরও আইসক্রিম খাওয়া হলো না আমার,সারাদিন চোঁখের জলে একাকার হয়ে ছিলাম।
সেই দিনগুলোর কথা মনে হলে আজ বড় হাঁসি পায় আমার, মাত্র পঞ্চাশ পয়সার জন্য আইসক্রিম খাওয়া হয়নি এখন পঞ্চাশ টাকা মূল্যের শতাধিক আইসক্রিম খাওয়া সামর্থ্য থাকলেও আইসক্রিম খাওয়ার কোন ইচ্ছেই নেই আর আমার।
সত্যিই সবি আজিব, সময়ের পরির্বতনের সাথে সাথে চাহিদাগুলোরও কি বিচিত্র পরির্বতন ঘটলো। হয়ত এখনকার চাহিদাগুলো পূরন করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এই অসম্ভব চাহিদাগুলোই পূরন করাই আমার একমাত্র লক্ষ। সেই লক্ষে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েই চলছি।
হয়ত ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় কোন একসময় আমার সকল চাহিদা পূরন হবেই হবে।
সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৬
একটা মেয়ে শ্বশুর বাড়ি চলে গেল..... কালকের মেয়ে আজ সংসারের বউ হয়ে গেল... কাল থ্রি-পিচ পরা মেয়ে..... আজ শাড়ি পরা শিখে গেল.... প্রতিদিন আনন্দে খরচ করা মেয়ে.... আজ শাক-সবজির দাম করা শিখে গেল... কাল- পর্যন্ত তিনবেলা খাবার খাওয়া মেয়ে.... আজ তিন-বেলা রান্না করা শিখে গেল..... সব সময় জেদ করা মেয়ে.... স্বামীকে জিজ্ঞেস করা শিখে গেল.... কাল পর্যন্ত যে মাকে দিয়ে সব কাজ করাত.... আজ শাশুড়ির কাজ করতে শিখে গেল.... আবার চোখের জল.... শ্বশুরের গ্লাসের জল হয়ে গেল..... তখন লোকে বলবে মেয়ে শ্বশুর বাড়ি যাওয়া শিখে গেল..... এই বলিদান কেবল মাত্র একটি মেয়েই করতে পারে। তাই মেয়েরা মায়ের জাত, আদর যত্নে রাখুন..... কথা যখন বেরিয়েছি অনেক দূর অব্দি যাওয়া উচিত..... (((মা)))
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)