রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৭

অতিতের সমৃদ্ধ প্রথা বিলুপ্তির পথে আমাদের প্রজন্ম এগিয়ে যাচ্ছে প্রায় দ্রুত গতিতে, কোন কাজে কিংবা এমনিতেই রাস্তায় হাটতে বের হলেই তাদের চারিত্রিক অভ্যাসের প্রতিফলন চোখে পড়ে, শুধুই যে আমার চোখে পড়ে তা কিন্তু নয় সমাজের অনেক মানুষের চোখে সেটা ধরা পড়ে, হয়তো কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে চাচ্ছেইনা, এমন কি চাইলেও পারেনা, জানিনা কি কারনে তারা এরকম টা করতে চায়না, সমস্যা দ্রুতই অবনতির দিকে যাচ্ছে যেখানে সবাই চুপ তাই চুপিসারে এই সামাজিক অবক্ষয় হচ্ছে কিন্তু জ্ঞানী মানুষের চোখে তা কেবলই ধরা পড়ে সব সময়,জ্ঞানী মানুষের সাহায্য ও করছিনা হ্যা আমরা অজ্ঞানী, কিন্তু জ্ঞানীদের সাহায্য করলে সমস্যা কোথায়, ভাল থাকার পথ অবলম্বন করতে যা করা দরকার তা করলে কি হয়? ধরেন, আপনি আপনার সামাজিকতার কাছে চির দায়বদ্ধ তাই পারিবারিক অশান্তি চান না বলেই সামাজিক অবক্ষয় গুলো চোখে দেখেও না বোঝার ভান করে সমাজের আড়ালে থাকা সামান্য শান্তি খুজেন সেটা যেভাবেই হোক, কিন্তু আপনি কখনই প্রতিবাদী হন ই না কারন আপনার পরিবারের ক্ষতি হতে পারে, এভাবে আপনার মত অনেক ভাল মানুষ সমাজের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কিন্তু কারো মুখ তুলে কথা বলার অভিপ্রায় ব্যাক্ত করতে দেখাই যাচ্ছেনা, এবার ভাবেন, আপনি কিভাবে অসহায় এই সামাজিক নীতির কাছে, আমি আমার ফ্রেন্ড সার্কেল এর কথা বললে আপনি একদমই আতকে উটবেন না কারন এই চিত্র আমার আপনার সবার অভ্যাস হয়ে গেছে, কিন্তু আমি ও আমার ফ্রেন্ড সার্কেল এর মধ্যে এই ব্যাপারে খুব ই সচেতন তাই মাঝে মধ্যে তাদের অনেক কথা শুনতে হয়, যা আমি প্রতিবাদী হয়ে উড়িয়ে দেই তাই বলে তারা আমার ফ্রেন্ড রা আমার সাথে মিশা ও বাদ দিয়ে দেয়না, তারা জানে যে অন্তত একটা ভাল বন্ধু তাদের জীবনে খুব দরকার, কথা তো আমরা অনেকেই বলি কিন্তু কথার দাম দিতে দেখা যায় কয় জন কে, সবাই উপস্থিত করতালি দিলেও পরে আর তাদের আশে পাশে খুজেই পাওয়া যাবেনা এমন কি কথা ও বলবেনা, এটাই আমাদের সমাজের নিঅতিতের সমৃদ্ধ প্রথা বিলুপ্তির পথে আমাদের প্রজন্ম এগিয়ে যাচ্ছে প্রায় দ্রুত গতিতে, কোন কাজে কিংবা এমনিতেই রাস্তায় হাটতে বের হলেই তাদের চারিত্রিক অভ্যাসের প্রতিফলন চোখে পড়ে, শুধুই যে আমার চোখে পড়ে তা কিন্তু নয় সমাজের অনেক মানুষের চোখে সেটা ধরা পড়ে, হয়তো কেউ সাহস করে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে চাচ্ছেইনা, এমন কি চাইলেও পারেনা, জানিনা কি কারনে তারা এরকম টা করতে চায়না, সমস্যা দ্রুতই অবনতির দিকে যাচ্ছে যেখানে সবাই চুপ তাই চুপিসারে এই সামাজিক অবক্ষয় হচ্ছে কিন্তু জ্ঞানী মানুষের চোখে তা কেবলই ধরা পড়ে সব সময়,জ্ঞানী মানুষের সাহায্য ও করছিনা হ্যা আমরা অজ্ঞানী, কিন্তু জ্ঞানীদের সাহায্য করলে সমস্যা কোথায়, ভাল থাকার পথ অবলম্বন করতে যা করা দরকার তা করলে কি হয়? ধরেন, আপনি আপনার সামাজিকতার কাছে চির দায়বদ্ধ তাই পারিবারিক অশান্তি চান না বলেই সামাজিক অবক্ষয় গুলো চোখে দেখেও না বোঝার ভান করে সমাজের আড়ালে থাকা সামান্য শান্তি খুজেন সেটা যেভাবেই হোক, কিন্তু আপনি কখনই প্রতিবাদী হন ই না কারন আপনার পরিবারের ক্ষতি হতে পারে, এভাবে আপনার মত অনেক ভাল মানুষ সমাজের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কিন্তু কারো মুখ তুলে কথা বলার অভিপ্রায় ব্যাক্ত করতে দেখাই যাচ্ছেনা, এবার ভাবেন, আপনি কিভাবে অসহায় এই সামাজিক নীতির কাছে, আমি আমার ফ্রেন্ড সার্কেল এর কথা বললে আপনি একদমই আতকে উটবেন না কারন এই চিত্র আমার আপনার সবার অভ্যাস হয়ে গেছে, কিন্তু আমি ও আমার ফ্রেন্ড সার্কেল এর মধ্যে এই ব্যাপারে খুব ই সচেতন তাই মাঝে মধ্যে তাদের অনেক কথা শুনতে হয়, যা আমি প্রতিবাদী হয়ে উড়িয়ে দেই তাই বলে তারা আমার ফ্রেন্ড রা আমার সাথে মিশা ও বাদ দিয়ে দেয়না, তারা জানে যে অন্তত একটা ভাল বন্ধু তাদের জীবনে খুব দরকার, কথা তো আমরা অনেকেই বলি কিন্তু কথার দাম দিতে দেখা যায় কয় জন কে, সবাই উপস্থিত করতালি দিলেও পরে আর তাদের আশে পাশে খুজেই পাওয়া যাবেনা এমন কি কথা ও বলবেনা, এটাই আমাদের সমাজের নিয়ম।য়ম।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন